যে ১০টি দেশ ইসরায়েলকে ভালোবাসে
ইসরায়েল পশ্চিম এশিয়া তথা মধ্যপ্রাচ্যের একটি রাষ্ট্র যা ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিনিদের ভূখণ্ডের প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ফিলিস্তিনের সাথে দেশটির বিতর্কিত ইতিহাসের জন্য বিশ্বের অধিকাংশ মুসলিম দেশ ইসরাইলকে স্বীকৃতি না দিলেও পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো সহযোগিতায় বর্তমানে ইজরাইল বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী একটি দেশ। পশ্চিমা এই দেশগুলোর সাথে ইজরাইলের সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ এবং এবং তারা পরস্পর অর্থনৈতিক, রাজনীতি, প্রযুক্তি ও সামরিক সহযোগিতা বিনিময় করে। The Earth Banglar সেরা ১০ সিরিজের আজকের পর্বে আমরা আপনাদের জানাবো ইসরায়েলের এমনই বন্ধু ১০টি দেশ সম্পর্কে।
১০. ইউক্রেন
ইসরাইল ও ইউক্রেন সম্পর্ক ঐতিহাসিকভাবে ঘনিষ্ঠ। উভয় দেশই গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের মূল্যবোধে বিশ্বাসী। উভয় দেশই গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের মূল্যবোধে বিশ্বাসী এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়েও একে অপরকে সহযোগিতা করে। তবে ইসরাইল ও ইউক্রেনের মধ্যে এই বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠার পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। প্রথমত, দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় মিল রয়েছে। উভয় দেশই ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্মের প্রভাবাধীন। দ্বিতীয়ত, দুই দেশই গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তৃতীয়ত, উভয় দেশই রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একই অবস্থানে রয়েছে। ইসরাইল এবং ইউক্রেনের মধ্যে সম্পর্ক ১৯৯১ সালে ইউক্রেনের স্বাধীনতার পর থেকে ক্রমবর্ধমান হয়েছে। উভয় দেশই কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে এবং বাণিজ্য, প্রযুক্তি এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সহযোগিতা করছে।
৯. জাপান
ইসরাইল ও জাপান সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সহযোগিতাপূর্ণ। উভয় দেশই গণতন্ত্র এবং মুক্ত বাজার অর্থনীতির সমর্থক। ইসরাইল ও জাপানের বন্ধুত্বের সূচনা হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর। সে সময় জাপান ইসরায়েলের স্বাধীনতা আন্দোলনকে সমর্থন করেছিল। ১৯৫২ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে, জাপান ইসরায়েলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। উভয় দেশই একে অপরকে স্বীকৃতি দেয় ও কূটনৈতিক প্রতিনিধিত্ব করে এবং তারা নিয়মিতভাবে সরকারি পর্যায়ে উচ্চ-স্তরের সফর বিনিময় করে। এছাড়াও জাপান ইসরায়েলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক অংশীদার। উভয় দেশই বিশ্বের শক্তিশালী অর্থনীতি এবং প্রযুক্তিগত শক্তির দেশ এবং তারা নিরাপত্তা, অর্থনীতি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরস্পরকে সহযোগিতা করে।
আরো জানুন: বাংলাদেশের বন্ধু ১০টি দেশ
৮. কানাডা
ইসরাইল ও কানাডার মধ্যে সম্পর্ক ঐতিহাসিকভাবে ঘনিষ্ঠ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ। ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা লাভের পরপরই কানাডা ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়। কানাডা ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় বন্ধুদের মধ্যে একটি এবং এটি ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা ও অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ সমর্থন প্রদান করে। ইসরাইল ও কানাডার মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। দুটি দেশই গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনকে সমর্থন করে। এছাড়াও উভয় দেশই জাতিসংঘের সদস্য এবং তারা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইস্যুতে একসাথে কাজ করে। তবে ফিলিস্তিন ইস্যুতে কানাডা একটি ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থান গ্রহণ করে। কারণ কানাডা ইসরাইলকে সমর্থন করে আবার ফিলিস্তিনিদের অধিকারকেও স্বীকৃতি দেয়। আর এই অবস্থানটি কিছু ইসরায়েলিদের মধ্যে অসন্তোষের কারণ। যদিও উভয় দেশই পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়ে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
৭. ইতালি
ইসরাইল ও ইতালির মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। উভয় দেশই গণতান্ত্রিক, ইহুদি ও খ্রিস্টান সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে, ইসরাইল ও ইতালি বিশ্বের বিভিন্ন ইস্যুতে একমত। ইসরাইল ও ইতালির মধ্যে সম্পর্ক প্রথম গড়ে ওঠে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে। ইতালি তখনও ফ্যাসিবাদী শাসনের অধীনে ছিল, কিন্তু ইহুদিদের প্রতি সহানুভূতিশীল অনেক ইতালীয় ইসরায়েলের স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছিলেন। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৪৯ সালে ইতালি ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়। দুই দেশই জাতিসংঘের সদস্য এবং তারা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে। বর্তমানে, ইসরাইল ও ইতালির মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। উভয় দেশই রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করে।
৬. জার্মানি
ইসরাইল এবং জার্মানি বিশ্বের সবচেয়ে অপ্রত্যাশিত বন্ধুত্ব দেশগুলোর মধ্যে একটি। কেননা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, জার্মানির নাৎসি বাহিনী ইহুদি নিধন যজ্ঞ চালায়, যার ফলে প্রায় ছয় মিলিয়ন ইহুদির মৃত্যু হয়। এই গণহত্যার ফলে ইসরাইল ও জার্মানির মধ্যে দীর্ঘদিনের শত্রুতা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু ১৯৫২ সালে, জার্মানি ইসরায়েলের সাথে একটি চুক্তির মাধ্যমে, জার্মানিতে বসবাসকারী ইহুদিদের পুনর্বাসন এবং ক্ষতিপূরণের জন্য জার্মান সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়। যার ফলে দেশ ২টির সম্পর্ক ধীরে ধীরে উন্নত হতে শুরু করে। পরবর্তীতে ১৯৬৫ সালে, জার্মানি ও ইসরাইল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। বর্তমানে ইসরাইল ও জার্মানির মধ্যে সম্পর্ক বেশ শক্তিশালী। দুই দেশ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা করে, যার মধ্যে রয়েছে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি, গবেষণা এবং শিক্ষা। তবে ফিলিস্তিনি ইস্যু ইসরায়েল ও জার্মানির মধ্যে সম্পর্ককে প্রভাবিত করে। জার্মানি ফিলিস্তিনিদের অধিকার সমর্থন করে, এবং ইসরাইল ফিলিস্তিনি নীতির সমালোচনা করে।
আরো জানুন: বাংলাদেশের শত্রু ১০টি দেশ
৫. অস্ট্রেলিয়া
ইসরাইল ও অস্ট্রেলিয়া দীর্ঘদিন ধরে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। উভয় দেশই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র এবং দুই দেশই গণতান্ত্রিক এবং মুক্তবাজার অর্থনীতির দেশ। ১৯৪৮ সালে ইসরাইল স্বাধীনতা লাভের পরপরই অস্ট্রেলিয়া দেশটিকে স্বীকৃতি দেয় এবং ১৯৪৯ সালে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এরপর থেকে দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ইসরাইল ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের যুদ্ধের সময়, অস্ট্রেলিয়া ইসরায়েলের পক্ষে সমর্থন করেছিল এবং ১৯৮২ সালের লেবানন যুদ্ধের সময়, অস্ট্রেলিয়া ইসরায়েলের জন্য চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা সরবরাহ করেছিল। অস্ট্রেলিয়া পশ্চিমা বিশ্বেরই একটি অংশ এবং ঐতিহাসিকভাবে ইসরাইল-ফিলিস্তিনি দ্বন্দ্বে অস্ট্রেলিয়া সব সময় ইসরাইলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তবে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে, ইসরাইল ও অস্ট্রেলিয়া নিরাপত্তা ও উন্নয়ন সংক্রান্ত বিভিন্ন ইস্যুতে একমত।
৪. যুক্তরাজ্য
ইসরাইল ও যুক্তরাজ্যের বন্ধুত্ব একটি দীর্ঘস্থায়ী এবং শক্তিশালী সম্পর্ক। ইসরাইল রাষ্ট্রের সৃষ্টিতে যুক্তরাজ্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ১৯৪৮ সালের ১৪ই মে ইসরাইল রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠার আগে, যুক্তরাজ্যই ছিল ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের দায়িত্বে থাকা দেশ। ১৯৪৮ সালে ইসরাইল স্বাধীনতা লাভের পরপরই যুক্তরাজ্যই প্রথম দেশ হিসেবে ইসরাইলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। সেই থেকেই দুই দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রয়েছে। যুক্তরাজ্য ইসরায়েলের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতাকে সমর্থন করে এবং ইসরায়েলের অর্থনৈতিক ও সামরিক উন্নয়নে সহায়তা করে। দুই দেশের মধ্যে শিক্ষা, গবেষণা ও সংস্কৃতি বিনিময়ের জন্য ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা রয়েছে। ইসরায়েল ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে অনেক সাধারণ মূল্যবোধও রয়েছে, যেমন গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসন। এই মূল্যবোধগুলি দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বের ভিত্তি রয়েছে।
৩. ফ্রান্স
ফ্রান্স ইসরায়েলের প্রতিষ্ঠার অন্যতম প্রধান সমর্থক ছিল এবং ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল স্বাধীনতা লাভের পর প্রথম দেশগুলির মধ্যে একটি ছিল যে দেশটিকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। ইসরাইল ও ফ্রান্সের মধ্যে সম্পর্ক রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে শক্তিশালী। উভয় দেশই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ঘনিষ্ঠ অংশীদার এবং তারা নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে। এছাড়াও ২০২১ সালে, ফ্রান্স ইসরায়েলের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার ছিল। তবে ইসরাইল ও ফ্রান্সের মধ্যে বন্ধুত্বের মধ্যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ইসরায়েলের পশ্চিম তীর ও গাজায় অবৈধ বসতি স্থাপনের বিষয়ে ফ্রান্সের উদ্বেগ। ফ্রান্স বিশ্বাস করে যে এই বসতিগুলি ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি শান্তি প্রক্রিয়াকে বিঘ্নিত করছে। অৰ্থাৎ ফ্রান্স ইসরায়েলের সাথে তার বন্ধুত্বের পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদের অধিকারকেও সমর্থন করে। এই মতবিরোধ সত্ত্বেও, ইসরাইল ও ফ্রান্সের মধ্যে বন্ধুত্ব শক্তিশালী বলে মনে করা হয়।
আরো জানুন: বিশ্বের চিরশত্রু ১০টি দেশ
২. ভারত
ইসরাইল ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক ঐতিহাসিকভাবে শীতল ছিল। ভারত ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকেই ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারের পক্ষে অবস্থান নেয় এবং ইসরায়েলের ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড দখলকে স্বীকৃতি দেয়নি। তবে, ১৯৯০ এর দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর ভারতের নীতিতে পরিবর্তন আসে। ভারত ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক উন্নত করতে আগ্রহী হয়ে ওঠে এবং ১৯৯২ সালে ভারত ও ইসরাইল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এরপর থেকে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ২০১৭ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইসরায়েল সফর করেন যা ছিল ভারতের কোনো প্রধানমন্ত্রীর প্রথম ইসরায়েল সফর। এছাড়াও ইহুদিদের ইতিহাসে ভারত পৃথিবীতে একমাত্র দেশ যাদের দ্বারা ইহুদিরা কখনো শাসন, শোষণ, নিপীড়ন বা বিতাড়িত হয়নি। তাই ইসরাইল ও ভারতের বন্ধুত্ব বিশ্বের জন্য একটি ইতিবাচক দিক। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
১. যুক্তরাষ্ট্র
ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক বিশ্বের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠতম দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কগুলির মধ্যে একটি যা ৭৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে স্থায়ী রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে প্রথম স্বীকৃতি প্রদানকারী দেশগুলির মধ্যে একটি এবং ১৯৪৯ সালে পরস্পরের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছিল। দুটি দেশই গণতন্ত্র এবং মুক্তবাজার অর্থনীতির উপর ভিত্তি করে তৈরি এবং উভয়ই আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে আগ্রহী। তবে ফিলিস্তিন ইস্যু উভয় দেশের মধ্যে একটি বড় স্পর্শকাতর বিষয়। যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল-ফিলিস্তিন শান্তি প্রক্রিয়ার মধ্যস্থতাকারী হিসাবে কাজ করেছে, কিন্তু এই প্রক্রিয়াটি এখনও অমীমাংসিত রয়েছে। এছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় কূটনৈতিক ও সামরিক মিত্র। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের স্বাধীনতা এবং নিরাপত্তা রক্ষার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ইসরায়েলি সরকারকে বিভিন্ন বিষয়ে সমর্থন করে।
বিঃদ্রঃ নরওয়ে, পোল্যান্ড, স্পেন, সুইজারল্যান্ড এবং গ্রীস সহ পশ্চিমা সব দেশ ইজরাইলকে বন্ধু দেশ হিসেবে বিবেচনা করে।
এছাড়াও যদি আপনি নিয়মিত বিশ্বের ছোট ছোট অদ্ভুত, রহস্যময় ও আশ্চর্যজনক বিষয় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের সামাজিক মাধ্যমগুলোর সাথে যুক্ত থাকুন।
ফেইসবুক পেইজ:
ইউটিউব চ্যানেল:
ইনস্টাগ্রাম পেজ: The Earth Bangla
ফেইসবুক গ্রুপ:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not Enter any spam comment or Link in the comment Box